মোঃ মাহাবুল ইসলাম :
রাজশাহী গোদাগাড়ীতে যথা যথ ভাবগাম্ভীর্য্যরে মধ্যে খ্রীস্টান ধর্মের ধর্মীয় অনুষ্ঠান স্টার সানডে পালিত হয়।
বোরবার ২০ এপ্রিল সকাল থেকে বিভিন্ন গীর্জায় প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে স্টার সানডে উপলক্ষে খ্রীস্টান সম্প্রদায়ের জনগণের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে গোদাগাড়ীর কাকনহাট পৌরসভার শুরশুনিপড়া গীর্জায় যান গোদাগাড়ী-তানোর আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপি’র সদস্য বিশিষ্ট শিল্পপতি এডভোকেট সুলতানুল ইসলাম তারেক। তিনি অত্র গীর্জার ব্রাদার জনির সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন এবং গীর্জায় উপস্থিত সকলকে স্টার সানডের শুভেচ্ছা জানান।
এ সময়ে তিনি বলেন,বাংলাদেশ সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির দেশ। এ দেশে সকল সম্প্রদায়ের মানুষ একসাথে বসবাস করেন। কোন সম্প্রদায়ের সাথে কোন প্রকার ভেদাভেদ নেই। আর এই সৌহার্দ্যপূর্ন স-অবস্থান গড়ে দিয়ে গেছেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।
তিনি আরো বলেন,শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যুদ্ধ বিধস্ত দেশকে সয়ংসম্পুর্ন করে গড়ে তুলতে সবাইকে নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন। শেখ মুজিবুর রহমানের তৈরী এক নায়কতন্ত্র তথা বাকশালকে রোধ করে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সেই ধারাবাহিকতা তাঁর সহধর্মীনী বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী,গণতন্ত্রের মানষকন্যা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া স-অবস্থান ও গনতন্ত্রের জন্য জীবনবাজি রেখে কাজ করে গেছেন। এজন্য তাঁকে সহ্য করতে হয়েছে নানা ধরনের নির্যাতন। কারাবাস।
তারেক আরো বলেন,বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান চিকিৎসার জন্য লন্ডনে রয়েছেন। সেখান থেকে তিনি আবার গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় জুলাই-আগস্ট সংগঠিত হয়। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচার হাসিনা দেশছেড়ে পালিয়ে যায়। এতে দেশ থেকে স্বৈরাচার বিতারিত হলেও এখনো দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসেনি। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের দাবী জানান তিনি। সেই সাথে সর্বদা সকল ধর্মের মানুষের পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন তিনি।
এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন,গোদাগাড়ী উপজেলা শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি শামীম ইকবাল খঞ্জন,মাটিকাটা ইউনিয়ন বিএনপি সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গনি মাস্টার,রিশিকুল যুবদলের আহবায়ক মিঠুন ও যুবদল সদস্য সেলিম সহ বিএনপি,অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতা কর্মীবৃন্দ।