দৈনিক মানবিক বাংলাদেশ

Menu
  • সাংবাদিক তালিকা
    • সম্পাদকীয় মন্ডলী
    • বিভাগীয় সম্পাদক
    • ব্যুরো প্রধান
    • সিনিয়র রিপোর্টার
    • স্টাফ রিপোর্টার
    • জেলা প্রতিনিধি
    • উপজেলা প্রতিনিধি
    • বিশেষ প্রতিবেদক
    • ক্রাইম রিপোর্টার
    • অফিস স্টাফ
    • ভিডিও সাংবাদিক
    • ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
    • বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি
রাত ৯:৪৮, ১লা আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
নোটিশ
ই-পেপার
Menu
  • সাংবাদিক তালিকা
    • সম্পাদকীয় মন্ডলী
    • বিভাগীয় সম্পাদক
    • ব্যুরো প্রধান
    • সিনিয়র রিপোর্টার
    • স্টাফ রিপোর্টার
    • জেলা প্রতিনিধি
    • উপজেলা প্রতিনিধি
    • বিশেষ প্রতিবেদক
    • ক্রাইম রিপোর্টার
    • অফিস স্টাফ
    • ভিডিও সাংবাদিক
    • ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
    • বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি
  • প্রচ্ছদ
  • বিশেষ সংবাদ
  • জাতীয়
  • সারাদেশ
  • রাজনীতি
  • বিশ্ব সংবাদ
  • খেলা
  • বিনোদন
  • বাণিজ্য
  • লাইফস্টাইল
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • রাজধানী
  • প্রবাস
  • আইন-আদালত
Menu
  • প্রচ্ছদ
  • বিশেষ সংবাদ
  • জাতীয়
  • সারাদেশ
  • রাজনীতি
  • বিশ্ব সংবাদ
  • খেলা
  • বিনোদন
  • বাণিজ্য
  • লাইফস্টাইল
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • রাজধানী
  • প্রবাস
  • আইন-আদালত
হোম সারাদেশ

কুড়িগ্রাম ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল; নানান সংকটে বঞ্চিত চিকিৎসাসেবা 

আগস্ট ৩০, ২০২৫
in সারাদেশ
A A
0
কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে চলছে অনিয়ম, জরুরি বিভাগে রোগী দেখেন ডিএমএফ
Share on FacebookShare on Twitter

আনোয়ার সাঈদ তিতু, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:-

২৫০ শয্যাবিশিষ্ট কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল জেলার ২০ লক্ষাধিক মানুষের স্বাস্থ্যসেবার আশ্রয়স্থল।  চিকিৎসক, কর্মচারী ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জাম সংকটে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। 

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, ১৭৭ জন চিকিৎসকের চাহিদা থাকলেও ১৮ জন দিয়ে চিকিৎসাসেবা চলছে। ফলে প্রায়ই রোগী ও স্বজনদের তোপের মুখে পড়ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চিকিৎসক, জনবল ও প্রয়োজনীয় ওষুধের চাহিদা জানিয়ে বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে লিখিত আবেদন দেওয়া হলেও কার্যকর কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। বছরের পর বছর সংকটের মধ্য দিয়ে চলছে। ফলে স্বাস্থ্যসেবায় গতি আসছে না।

হাসপাতালের প্রশাসনিক শাখার তথ্য অনুযায়ী, ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ৫০ শয্যার কুড়িগ্রাম হাসপাতালটি পরবর্তী সময়ে ১০০ শয্যায় উন্নীত হয়। ২০১৭ সালে এটিকে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। কিন্তু ১০০ শয্যার মঞ্জুরিকৃত ৪৩ পদের বিপরীতে তত্ত্বাবধায়কসহ চিকিৎসক রয়েছেন ১৯ জন। অন্যান্য জনবলেরও সংকট।

বহির্বিভাগসহ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে চিকিৎসক ও জনবল সংকটের সত্যতা পাওয়া গেছে। সংকট মোকাবিলায় মজুরি ভিত্তিতে নেওয়া উপসহকারী কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার দিয়ে সেবা দেওয়া হচ্ছে। এতে মাঝে-মধ্যে ‘ভুল চিকিৎসা’ কিংবা ‘চিকিৎসা অবহেলায়’ রোগী মৃত্যু অভিযোগ উঠছে। চিকিৎসক সংকটে বহির্বিভাগে রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম রীতিমতো খাচ্ছেন দায়িত্বরত চিকিৎসকরা।

আর ভর্তি রোগীদের বিড়ম্বনা আরও বেশি। তারা বলছেন, সারা দিনে মাত্র একবার চিকিৎসকের দেখা মেলে। দুপুরের পর হাসপাতালে কোনও রোগী ভর্তি হলে তার শুধু একবারের জন্য জরুরি বিভাগের চিকিৎসকের সেবা মেলে। পরদিন সকালের আগে ওয়ার্ডে আর কোনও চিকিৎসক পাওয়া যায় না। কোনও স্বাস্থ্য পরীক্ষা দিলে তার রিপোর্ট দেখাতে হয় পরদিন। ফলে চিকিৎসা পেতে অনেক রোগীকে ভর্তির পর ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এ ছাড়া প্রায়ই সময় রোগীদের মেলে না ওষুধ ও স্যালাইন। বাইরে থেকে ওষুধ ও স্যালাইন কিনে চিকিৎসা শুরু করতে হয়। পাশাপাশি ওয়ার্ডের শয্যা সংকট, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও শৌচাগার নিয়েও ক্ষোভ আছে রোগীদের।  

হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি আনিছুর রহমান বলেন, ‘রোগাক্রান্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার বিকালে ভর্তি হয়েছি। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্র দেওয়ার পর আর ডাক্তারের দেখা মেলেনি।’ 

একই অভিযোগ সার্জারি ও কার্ডিওলজি বিভাগে ভর্তি রোগীদের। গাইনি বিভাগে ভর্তি রোগী আমিনা বলেন, ‘তলপেটে তীব্র ব্যথা নিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে আসি। জরুরি বিভাগের ডাক্তার দেখে ভর্তি করান। কিন্তু রাতভর কোনও গাইনি ডাক্তারের দেখা পাইনি। পরে বাধ্য হয়ে প্রাইভেট চেম্বারে গিয়ে ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসা নিয়েছি।’

হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে এই রোগী বলেন, ‘ওয়ার্ডে সবসময় দুর্গন্ধ থাকে। টয়লেটে যাওয়া যায় না। সিঁড়ি থেকে শুরু করে বারান্দা ও রুমের ভেতরও ময়লা-আবর্জনা।’

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, ২০২৪ সালের চাহিদা কাঠামো অনুযায়ী ২৫০ শয্যার হাসপাতালটিতে বর্তমানে চিকিৎসক প্রয়োজন ১৭৭ জন। কিন্তু দীর্ঘ নয় বছরেও এই জনবলের অনুমোদন মেলেনি। ১০০ শয্যার মঞ্জুরিকৃত ৪৩টি পদের বিপরীতে চিকিৎসক আছেন মাত্র ১৮ জন। মেডিসিন, সার্জারি, গাইনি এবং কার্ডিওলজি বিভাগের মতো অতিগুরুত্বপূর্ণ বিভাগে নেই কোনও সিনিয়র কনসালট্যান্ট। অ্যানেসথেটিস্ট ও অর্থো-সার্জারি ছাড়া সিনিয়র কনসালট্যান্টের আট পদ শূন্য। জুনিয়র কনসালট্যান্টের ১২টি পদের ছয়টি শূন্য। চিকিৎসক সংকটে হাসপাতালটি যখন ধুঁকছে তখন স্বাস্থ্যসেবার বেহাল চিত্র অনুমেয়।

শুধু চিকিৎসক নন, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর সংকটও তীব্র। আয়া, ওয়ার্ডবয়, ক্লিনার আর সিকিউরিটি গার্ডের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে প্রয়োজনীয় জনবল নেই। ১০০ শয্যার মঞ্জুরিকৃত তৃতীয় শ্রেণির ৫১টি পদের বিপরীতে আছেন মাত্র ১৭ জন। আর চতুর্থ শ্রেণির ২৯টি পদের বিপরীতে আছেন ১১ জন। ফলে হাসপাতালে আসা শত শত রোগীর প্রয়োজনীয় সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

জনবল সংকটের কথা স্বীকার করে সদ্য যোগদানকারী হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. নুর নেওয়াজ আহমেদ বলেন, ‘শুধু কুড়িগ্রাম নয়, সারা দেশের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক সংকট। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে আমরা চাহিদা পাঠিয়েছি। শিগগিরই কিছু চিকিৎসক পেতে পারি। আর তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পদগুলোতে আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

ওষুধ সংকট ও দুপুরের পর জরুরি বিভাগ ছাড়া চিকিৎসক না থাকা প্রসঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক বলেন, ‘রাতের বেলা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা রাউন্ড দেবেন। আমি মিটিং করে ব্যবস্থা নেবো। আর ওষুধ সংকটের বিষয়ে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। আশা করছি সেগুলো পেয়ে যাবো।’

Recommended

চট্টগ্রামে শিপইয়ার্ডে বিস্ফোরণ

চট্টগ্রামে শিপইয়ার্ডে বিস্ফোরণ

1 year আগে
চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ প্রত্যাশীদের শাহবাগ অবরোধ

চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ প্রত্যাশীদের শাহবাগ অবরোধ

1 year আগে

Popular News

    Connect with us

    ফেসবুক

    টুইটার

    ইউটিউব

    ইন্সটাগ্রাম

    সম্পাদক ও প্রকাশক: মোহাম্মদ আলী

    সম্পাদকীয় কার্যালয়: গাজী ভবন (৩য় তলা), প্লট : ৩৫, রোড : ২, ব্লক : খ, সেকশন-৬, ঢাকা-১২১৬।

    Email: news.manabikbangladesh@gmail.com

    Website: www.manabikbangladesh.com Phone : +8809638-360743