শামীম রেজা, গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধা সুন্দরগঞ্জ উপজেলা ৩ নং তারাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার আগে তিনি ছিলে ছাত্রজীবন থেকেই উদায়মান ব্যাক্তি,তিনি ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল, নির অহংকারী ও সাদা মনের মানুষ। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। কাজ করছেন এলাকায় মানুষের ভাগ্যউন্নয়ের জন্য । বয়সে তরুণ হলেও তিনি মনোবল হারাননি। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদআপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সকল শ্রেণি পেশার মানুষের ভালবাসায় আজ সফল একজন চেয়ারম্যান।এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সর্বোপরি গরীব মেহনতি মানুষের প্রকৃত জন-দরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পারিবারিক ঐতিহ্য অনুযায়ী তিনি সুন্দরগঞ্জের চাচীয়া মীরগঞ্জের তারাপুর ইউনিয়ের মৃতঃ আলহাজ্ব আনছার আলী সরকারের পুত্র। মোঃ আমিনুল ইসলাম
নানা সামাজিক ও খেলাধুলা কাজের সাথে ব্যাপক ভাবে জড়িত আছেন আমিনুল চেয়ারম্যান। প্রতিবছর ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট, দুস্থদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ, প্রতিবছর মেধাবৃত্তি পরীক্ষার আয়োজন, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন, সেলাই মেশিন বিতরণ, অসহায় মেয়েদের বিবাহে আর্থিক সহযোগিতা, বিভিন্ন ইউনিয়নে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে আর্থিক সহায়তা, বিভিন্ন ওয়ার্ডে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালনসহ নানা কাজের সাথে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন তিনি
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আমিনুল চেয়ারম্যান বলেন, এলাকার মানুষ ভালোবেসে আমাকে চেয়ারম্যান করেছেন। মানুষের ভালোবাসার মূল্য নিজের রক্ত দিয়েও শোধ করার মতো নয়। আমার সাধ্য মতে যতটুকু সম্ভব গরীব অসহায় মানুষদের সহযোগিতার করার চেষ্ঠা করি। এলাকার মানুষও এতে খুশি। মানুষের সহযোগিতা করতে পেরে আমি নিজেও আনন্দিত। তিনি বলেন, বিভিন্ন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যুব সমাজকে মাদকমুক্ত রাখার চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি। এর অংশ হিসাবে নিয়মিত বিভিন্ন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার ওপর আমি জোর দিয়েছি। এসব কর্মকাণ্ডে এলাকার সবাই অংগ্রহণের সুযোগ নিশ্চিত করি। শুধু আমার ইউনিয়ন নয় সব ইউনিয়নে এমন কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্ঠা করেছি।
এলাকাবাসী জানান,আমিনুল চেয়ারম্যান নিজ ইউনিয়নে নয়, উপজেলার সর্বসাধারনের কাছে দলমত নির্বিশেষে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি হিসাবে নিজেকে পরিচিত করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি জনসেবা প্রদানের মাধ্যমে একজন সফল চেয়ারম্যান হিসেবে এলাকায় পরিচিতি লাভ করেছেন। এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করতে চান জনবান্ধব এই চেয়ারম্যান।ইউনিয়নের বাসিন্দা জামাল উদ্দিন বলেন,আমিনুল চেয়ারম্যান একজন ভালো মনের মানুষ। তাঁর মাঝে নেই কোনো অহংকার। তিনি যেকোনো দুর্যোগে মানুষের পাশে এসে দাঁড়ান। কেউ বিপদে পড়লে চেয়ারম্যানের কাছে গিয়ে আশ্রয় পান। কোন দিন দেখি নাই যে চেয়ারম্যান না করেন, সার্থমতে চেয়ারম্যান অনেক অনেক দেন এমন চেয়ারম্যান পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার ঈদ বলেন আর পুজাই বলেন প্রচুর সাহায্য সহযোগিতা করেছেন।


