মো: আতিকুর রহমান আতিক, রাজশাহী :
আল্লাহর ইচ্ছায় প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে ঋতুর পালাবদল ঘটে। কনকনে হিমেল হাওয়া ও তীব্র শৈত্যপ্রবাহ দরিদ্র জনগোষ্ঠী-অধ্যুষিত অঞ্চলে বিরূপ প্রভাব ফেলে এবং মানুষের অসহায়ত্বকে প্রকট করে তোলে। তাই শীতার্ত হতদরিদ্র মানুষের প্রতি সমাজের সামর্থ্যবান ও বিত্তশালী ব্যক্তিদের সাহায্য ও সহানুভূতির হাত সম্প্রসারিত করে তাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে শীতবস্ত্র বিতরণ করে তাদের পাশে এসে দাঁড়ানো দরকার। নিঃস্বার্থভাবে শীতার্ত মানুষের সাহায্য ও সেবা করাই মানবতার সেবা। এমন মহৎ ও পুণ্যময় কাজই সর্বোত্তম ইবাদত। অসহায় মানুষকে দুর্দিনে সাহায্য, সহানুভূতি ও সহমর্মিতার মানসিকতা যাদের নেই, তাদের ইবাদত আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না। সুতরাং নামাজ, রোজার সঙ্গে জনকল্যাণের তথা মানবিকতা ও নৈতিকতার গুণাবলি অর্জন করাও জরুরি।
বর্তমানে রাজশাহীতে তাপমাত্রা সর্বনিম্ন রেকর্ড হয়েছে ৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, এই কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়াই জনজীবন বিপর্যস্ত।
বর্তমান সময়ে রাজশাহীতে শীতের প্রকোপে একদম অসহায় অবস্থা হতদরিদ্রদের মাঝে,ঠিক এমনই মুহূর্তে পাশে এসে দাঁড়ালেন নিজ ব্যক্তি উদ্যোগে মোঃ খালিদ শাহরিয়ার কাফি, ১৩ নং ওয়ার্ড,রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ ও সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন একজন প্রবাসী বাংলাদেশী জনাব সাইদুল ইসলাম
২৩ জানুয়ারি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, মো: খালিদ শাহরিয়ার কাফি তার নিজস্ব চেম্বারে হতদরিদ্রদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।
তিনি মনে করেন যাদের সামর্থ্য আছে তারা যদি এই অসহায় মানুষগুলোর পাশে দাড়ায় তাহলে এই অসহায় মানুষগুলোর অনেক উপকার হত।